টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মূলত টেক্সটাইলের মৌলিক বিষয়গুলো পড়ানো হয়। তন্তু থেকে কাপড় বানানোর উপযোগী সুতা তৈরি, বা একটি ফেব্রিককে আরামদায়ক করার যেসব পদ্ধতি রয়েছে এ নিয়ে আলোচনা করা হয়। অদাহ্য, তাপরোধী, রাসায়নিকরোধী কিংবা পানিরোধী ফেব্রিকের সম্ভাবনা ও ব্যবহার—এই সবকিছুই পড়ানো হয়। নিত্যনতুন ডিজাইনের ফ্যাশন উদ্ভাবন থেকে শুরু করে যন্ত্রের রক্ষণাবেক্ষণ কিংবা তৈরি পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করা নিয়ে পড়ানো হয়।
🔰 জেনে নিন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরির বাজার-
⭕ সরকারি কর্মক্ষেত্র সমূহ-
১. বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়,
২. অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ,
৩. অর্থ মন্ত্রণালয়,
৪. কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর,
৫. জুট ডাইভারসিফিকেশন এন্ড প্রমোশন সেন্টার,
৬. বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশন,
৭. বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন,
৮. বিভিন্ন ব্যাংক (অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার, টেক্সটাইল),
৯. সরকারি টেক্সটাইল কলেজ বা সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
১০. তুলা উন্নয়ন বোর্ড,
১১. পাট অধিদফতর,
১২. বস্ত্র পরিদফতর,
১৩. বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড,
১৪. বাংলাদেশ নৌবাহিনী,
১৫. বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট,
১৬. বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন ও
১৭. বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড।
⭕ বেসরকারি কর্মক্ষেত্র সমূহ-
১. টেক্সটাইল মিল,
২. বিভিন্ন বায়িং অফিস,
৩. বুটিক হাউজ,
৪. ফ্যাশন হাউজ,
৫. গার্মেন্টস শিল্প ও
৬. বিভিন্ন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি।